সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা করার পর ভালো লাগছিলো না। অনেকদিন হলো কোথাও যাই না। এক থাকতে থাকতে কেমন যেন ঘরকুনো হয়ে যাচ্ছি। কি করবো ভাবছি সেই সময় বৌদি ফোন করলো। বললো কিরে কি খবর? আমি বললাম এই যে চলছে বৌদি। তোমার কি খবর, কি করছো। বৌদি বললো একজন কে লাগাচ্ছি। আমি বললাম মানে? বৌদি বললো আমি রোজ বাইরে গেলে একটা ছেলে আমার পিছু নেয়, আর কয়েকদিন ধরে খুব জ্বালাতন করছিলো। তাই ওকে বাড়িতে ডেকেছিলাম। একথা ও কথার মধ্যে ও আমার গায়ে হাত দিতে শুরু করে, তাই আমি ওকে একটু বসতে বলে ওর জন্য জুস্ আনতে রান্না ঘরে যাই। তার পর জুস্ এনে দিই। আর সেটা খেয়েই ওর মাথা ঝিম ঝিম করতে শুরু করে। আমার বাড়ির পাশেই থাকে ও, বিবাহিত। একটা বাছা আছে। তাও আমাকে এভাবে বিরক্ত করে, তাই ভাবলাম একটু ওকে শাস্তি দেব।
তাই একটা ওষুধ মিশিয়ে দিয়েছিলাম জুসে, যেটা খেয়ে ওর একটু হালকা অসুবিধা হতে থাকে, সেই সুযোগে ওকে আমি সাইজ করে ফেলি। আমার তো অনেক গুলো ডিলডো আছে তুই জানিস ই। ওই ৮ ইঞ্চির লম্বা মোটা ডিলডোটা দিয়েই ওকে একটু আদর করছি রে।
তুই চলে আয় না তাড়াতাড়ি, তাহলে দুজনে মিলে একটু ওর মনের আশা মেটাবো।
আমি বললাম আচ্ছা আসছি বৌদি। কিন্তু… বৌদি বললো কোনো কিন্তু নয়, চলে আসিস তাড়াতাড়ি। আমি বললাম আসছি বৌদি।
এর পরে আমি বাড়ি থেকে বেরিয়ে বৌদির বাড়ি চলে আসলাম। হেটে হেঁটেই চলে এলাম। ১৫ মিনিট লাগলো। এসে দরজায় বেল বাজাতেই দেখি বৌদি দরজা খুলে দিলো। দেখি আমার সুন্দরী বৌদি একটা লাল রঙের পুস্ আপ ব্রা পরে আছে, আর একটা লাল রঙের লেস দেওয়া প্যান্টি, আর তার সাথে লাগানো আছে একটা গোলাপি রঙের ৮ ইঞ্চি ডিলডো ( নকল বাড়া )। বৌদিকে বললাম কি অবস্থা গো তোমার ( মুচকি হেসে ), বৌদি বললো আমার অবস্থা কিছুই না, ঘরে যায় দেখ কাকে আদর করছি। আমি দরজার কাছে গিয়ে দেখি বিছানায় যে পড়ে আছে সে আমার খুবই চেনা। কিন্তু তাকে আমার বৌদি সোনা ডগি স্টাইল এ বসিয়ে রেখেছে। হাত দুটো বাঁধা বিছানার পাশের জানালার রডের সাথে। আর পা দুটো বাঁধা বিছানার পায়ার সাথে। সে একটু করে কেঁপে কেঁপে উঠছে, আর তার চোখে বাঁধা একটা ব্লাইন্ড ফোল্ড।
আমি কিছু বলার আগেই বৌদি আমার ঠোঁটে একটা চুমু দিয়ে বললো, যা তাড়াতাড়ি সেজে যায়।
আমি বললো কি পরবো বলো। বৌদি বললো সব জেনে শুনে ঢং করো কেন, সব রাখা আছে যত্ন করে তোমার জন্য। আমি বললাম মুচকি হেসে “আচ্ছা বৌদি”, তারপর ঘরের ভিতরে যিনি আছেন তার দিকে ইশারা করে দেখিয়ে বৌদির দুদু গুলো আল্টো করে টিপে দিয়ে বললাম যায় তোমার নাগর কে আদর করো গিয়ে। বৌদি বললো আমার নাগর তো তুমি সোনা। তাই তো ডাকলাম তোমাকে। এখন তাড়াতাড়ি এস সেজে, বলেই বৌদি ঘরের ভিতরে যে আছে তাকে বললো “এই জানোয়ারের বাচ্চা, তোর জন্য নতুন মালকিন এনেছি”… বলেই হেসে উঠলো। সেই হাসির মধ্যে ছিল প্রচন্ড দুষ্টুমি আর উগ্র যৌনতা।

( যারা উগ্র সেক্স পছন্দ করেন তাদের জন্য আমার গল্প লেখা, যদি গল্প ভালোলাগে তাহলে কমেন্ট করুন, চাইলে আমার সাথেও যোগাযোগ করতে পারেন।
আমার email : mmukherjee683@gmail.com

যদি কোনো মহিলা এরকম সেক্স পছন্দ করেন, তাহলে নিশ্চিন্তে আমাকে যোগাযোগ করতে পারেন, এছাড়া shemale, crossdresser, transgender, transwoman, versatile gay rao যোগাযোগ করতে পারেন। শুধুমাত্র উপরে দেওয়া ইমেইলএ একটা ম্যাসেজ করে দেবেন। তাহলেই হবে। ভালো থাকবেন সবাই )